ksrm-ads

২৪ মে ২০২৫

ksrm-ads

প্রমাণ পেয়েছে কমিশন

‘আয়নাঘরের’ ২২টি সেলের অস্তিত্বের প্রমান মেলেছে

জমা পড়েছে ৪০০ অভিযোগ

prothomalo-bangla -- nbxfrgq abduct

‘আয়নাঘর’ নামে পরিচিত গোপন বন্দিশালার সন্ধান পেয়েছে কমিশন। জয়েন্ট ইন্টারোগেশন সেলটি (জেআইসি) প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) সদর দপ্তরের ভেতরেই ছিলো এই গোপন বন্দিশালা তথা ‘আয়নাঘর’। যেই ভবনের দোতলায় ২২টি সেল আছে।বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে গুমের ঘটনা তদন্তে গঠিত হয় কমিশন। ওই কমিশনের কার্যক্রম শুরুর পর ১৩ কর্মদিবসে ভুক্তভোগীদের দেওয়া ৪০০ বেশি অভিযোগ জমা পড়েছে। ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অভিযোগ জমা দেওয়ার শেষ সময় থাকলেও তা আগামী ১০ অক্টোবর পর্যন্ত এই সময়সীমা বৃদ্ধি করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে রাজধানীর গুলশানে গুম সংক্রান্ত কমিশন অফ ইনকোয়ারির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি ও অনুসন্ধান কমিশনের সভাপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী।
মইনুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘রাষ্ট্রের পৃষ্ঠপোষকতায় বা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কর্তৃক যারা গুম হয়েছেন তাদের অভিযোগগুলো নিয়েই আমরা কাজ করেছি। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তাদেরও আমরা ডাকব। বক্তব্যের জন্য সমন দেব। অভিযুক্তরা না আসলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

কমিশনের সভাপতি আরও বলেন, ‘সবচেয়ে বেশি গুমের অভিযোগ এসেছে র‍্যাব, ডিজিএফআই, ডিবি ও সিটিটিসির বিরুদ্ধে। ২৫ সেপ্টেম্বর আমরা ডিজিএফআইয়ের আয়নাঘর পরিদর্শন করেছি। ১ অক্টোবর আমরা ডিবি ও সিটিটিসি পরিদর্শন করেছি। তবে সেখানে কোনো বন্দী আমরা পাইনি। সম্ভবত ৫ আগস্টের পর সেখানে থেকে সবাইকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।’
#বাংলাধারা/শিআ

আরও পড়ুন

এ সম্পর্কিত আরও

সর্বশেষ