ksrm-ads

২৮ এপ্রিল ২০২৫

ksrm-ads

গরমে চোখের যত্নে করণীয়

সোনিয়া সুলতানা »

আমরা প্রতিনিয়ত দূষণের স্বীকার সর্বত্রই। কিন্তু এই দূষণের ফলে আমাদের শরীরে সৃষ্ট অনেক সমস্যা আমরা শুরু থেকেই কিন্তু বুঝে উঠতে পারি না। তার মানে এই নয়, কোন প্রতিকার বা রক্ষা করতে পারবো না চোখকে।

চোখ সবার আগেই এই দূষণের স্বীকার হয়। তাই চোখের যত্নটাও করা উচিত সবার আগেই।যতোটা সম্ভব দূষণ থেকে চোখকে দূরে রাখার পাশাপাশি মেনে চলতে কিছু সতর্কতা।

চোখকে আদ্র রাখা

শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে পর্যাপ্ত পানি পান করা আবশ্যক। এটা শরীরের বিষাক্ত পদার্থ দূর করার পাশাপাশি চোখে তরলভাব ধরে রাখতেও ভূমিকা রাখে। যা চোখের শুষ্কতা দূর করে এবং জ্বালাপোড়া ভাব কমায়।

চোখের পলক ঘন ঘন ফেলা

দূষণ থেকে চোখকে বাঁচানোর আরেকটি উপায় হলো বার বার চোখের পলক ফেলা। চোখের পলক ফেলার মধ্য দিয়ে চোখের পানির সৃষ্টি হয় এবং চোখ আর্দ্র থাকে, ফলে দূষিত উপাদান চোখে স্থায়ী হয় না।

মনোযোগী হোন খাদ্যাভ্যাসে

খাবার গ্রহণের মাধ্যমে নাসিকা গ্রন্থি পরিষ্কার ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো যায়। প্রতিদিনকার খাবারে ভিটামিন এ, ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যোগ করুন, এর সঙ্গে রাখুন পাতাবহুল সবজি ও ফল। এইসকল খাবার চোখের জন্য ভালো।

স্ক্রিনের দিকে কম মনোযোগ দিন

যতটা সম্ভব বৈদ্যুতিক যন্ত্রের পর্দা যেমন মোবাইল ফোন, টেলিভিশন দেখা বা কম্পিউটার থেকে নিজেকে বিরত রাখুন। দূষণের কারণে চোখ বরাবরই বেশ চাপের মধ্যে থাকে। এর পাশাপাশি স্ক্রিন বা মনিটরের দিকে তাকিয়ে থাকা চোখে বাড়তি চাপ বাড়ায় ফলে সমস্যা মারাত্মক রূপ ধারণ করে। তাই চোখ ভালো রাখতে যতটা সম্ভব স্ক্রিন থেকে নিজের চোখকে বিরত রাখুন।

পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা মেনে চলুন

নিজের ইচ্ছায় যেহেতু দূষণ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারবেন না তাই এটা যেন বৃদ্ধি না পায় সেদিকে খেয়াল রাখুন। চোখে ভারী মেইক আপ ও কন্ট্যাক্ট লেন্স এড়িয়ে চলতে হবে। এগুলো চোখের ভেতরে দূষণের কারণে ‘ক্যাভিটি’ সৃষ্টি করে। তাই পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। বাসায় ফেরার পরেই হাত মুখ পরিষ্কার করুন। চোখের ভয়াবহ ক্ষতি এড়াতে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে উন্নত মানের ‘আই ড্রপ’ ব্যবহার করা যেতে পারে।
কিছুটা যত্ন, কিছুটা খাবারের প্রতি যত্নশীল হলে অবশ্যই আমরা আমাদের চোখকে রক্ষা করতে পারবো দূষণের কবল থেকে।

গেলো চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের সম্মেলনকে ঘিরে পদপ্রার্থীদের মধ্যে বড় মিছিল-মিটিং প্রদর্শন করা নিয়ে ছিল দৌড় ও প্রতিযোগিতা। এ নিয়ে পদপ্রার্থীরা দলভারি ও মিছিল দীর্ঘ করতে নিজ দলের কর্মী ছাড়া যুবদলের কর্মী ‘ভাড়া’ করে মিছিলে আনার অভিযোগ উঠেছে নগর যুবলীগ সভাপতি পদপ্রার্থীর বিরুদ্ধে। এমনকি চট্টগ্রামের অহংকার, চট্টলবীর এবিএম মহিউদ্দীন চৌধুরীর অনুসারীদের প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত লাল টুপি যুবদলের কর্মীর মাথায় পরিয়ে মহিউদ্দীন চৌধুরীর কৃতিত্বকে অসম্মান করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেছে যুবলীগের একাংশের নেতা-কর্মীরা।

সদ্য সমাপ্ত সম্মেলনের আগে যুবলীগের কেন্দ্রীয় এক প্রভাবশালী নেতা সাধারণ সম্পাদক পদপ্রত্যাশী সাবেক এক ছাত্রনেতাকে বললেন, সম্মেলনের দিন তোমার মিছিল যেন সবচেয়ে বড় হয়। একইভাবে তার পছন্দের মহানগরের এক সভাপতি প্রার্থীকেও এই ‘বার্তা’ দেন প্রভাবশালী।

আওয়ামী লীগ নেতার নির্বাচনী প্রচারণায় নামলেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। এমনই অভিযোগ পাওয়া গেছে বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার কলসকাঠী ইউনিয়নে।

ক’দিন আগেও যুবদলের রাজনীতিতে সরব ছিলেন লালখানবাজার এলাকার যুবক মোস্তফা কামাল। থাকতেন বিএনপির মিছিল-মিটিংয়ে। চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক ডা. শাহাদাত হোসেনের একনিষ্ঠ সমর্থক; বিভিন্ন সময় মিছিলও করেছেন ডা. শাহাদাতের মুক্তির দাবিতে। মজার ব্যাপার হচ্ছে, সেই যুবকই এখন ‘মস্তবড়’ যুবলীগ নেতা!

আরও পড়ুন