বাংলাধারা প্রতিবেদন »
পাথরঘাটায় গ্যাসলাইন বিস্ফোরণে আহত চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরো একজন মারা গেছে। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ৮ জন।
নিহত ডরিন তৃষা গোমেজ (২৩) পাথরঘাটার সেইন্ট জোন্স গ্রামার স্কুলের সহকারী শিক্ষিকা।১৭ নভেম্বর ওইদিন সকালে তিনি বাসা থেকে বেরিয়ে রিকশায় চড়ে স্কুলে যাচ্ছিলেন। তৃষা গোমেজ পাথরঘাটার আশরাফ আলী রোডের মুসা কলোনির আয়শা মঞ্জিলের চতুর্থ তলার বাসিন্দা অনিল গোমেজ ও ন্যান্সি গোমেজ দম্পতির সন্তান।
বিস্ফোরণের ঘটনায় গুরুতর আহত হওয়ার পর তিনি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
প্রসঙ্গত, গত ১৭ নভেম্বর সকাল ৯টার দিকে নগরীর পাথরঘাটা ব্রিকফিল্ড রোডের বড়ুয়া ভবনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। বিস্ফোরণের পর দু’টি ভবনের দেয়ালের একাংশ ধসে পড়ে ৭ জন নিহত ও ১৫ আহত হয়।
এ ঘটনায় জেলা প্রশাসনের গঠিত তদন্ত কমিটি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছেন,বিস্ফোরণ গ্যাস লাইনের লিকেজের কারণে সংগঠিত হয়েছে।তদন্তে রাইজার থেকে গ্রাহকের পাইপ লাইনের অংশে লিকেজের প্রমাণ পাওয়া গেছে। অনেক দিন ধরে লাইন লিকেজ হয়ে গ্যাস নিঃসরণ হলেও বিষয়টি তারা কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেনি।ঘটনার জন্য ভবনের মালিক দুই ভাই দায়ী।
বাংলাধারা/এফএস/টিএম