বাংলাধারা প্রতিবেদন »
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের প্রতিবাদে বিক্ষোভ এবং এ ঘটনায় সংঘর্ষের জেরে পুলিশ ৩৩ জনকে আটক করে। বৃহস্পতিবার (২৫ মার্চ) দুপুরে আটকদের মধ্যে ‘শিশুবক্তা’ হিসেবে পরিচিত রফিকুল ইসলাম মাদানিও ছিলেন। পরে বিকেলে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে পুলিশ সূত্র জানায়, ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের লোকজন বিক্ষোভ বা সমাবেশ করার আগে ডিএমপি থেকে অনুমতি নেয়নি। ফলে পুলিশ বাধা দেয়। বাধা দিলে পুলিশকে লক্ষ্য করে হামলা করে তারা। এতে পুলিশের সাত সদস্য আহত হয়েছেন। চারজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ ভিপি নুরকে খুঁজছে।
‘শিশুবক্তা’ রফিকুল ইসলাম মাদানিকে ছেড়ে দেওয়ার পর তিনি ফেসবুক লাইভে এসে কথা বলেন। সে সময় তিনি বলেন, ‘আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন। আলহামদুলিল্লাহ, ভালো আছি। সব বিষয়ে কথা বলব পরে। আসলে আমি এখন খুবই টায়ার্ড। রৌদ্রের মধ্যে অনেকক্ষণ ইয়ে (বিক্ষোভ) করছি। ভেতরে ছিলাম কিছুক্ষণ। আল্লাহপাকের মেহেরবাণী, যা হয় আল্লাহপাকের পক্ষ থেকেই হয়।’
দুপুরের দিকে মতিঝিলের শাপলা চত্বরে যুব অধিকার পরিষদের ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল হয়। ওই মিছিলে যুব, ছাত্র অধিকারসহ কয়েকটি সংগঠনের কর্মীরা অংশ নেন। সেখানে ‘শিশুবক্তা’ রফিকুল ইসলাম মাদানিও ছিলেন।
বাংলাধারা/এফএস/এআর