বাংলাধারা প্রতিবেদন »
মিরসরাইয়ের ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১১ জনের সফরসঙ্গী ছিলেন তানভীর হাসান হৃদয়। বন্ধু, শিক্ষক ও কয়েকজন ছোটভাইকে নিয়ে বেড়াতে গিয়েছিলেন খৈয়াছড়া ঝরনায়। কিন্তু তিনি জীবিত ফিরলেও ফিরেনি সফরসঙ্গী ১১ জন।
তানভীর হাসান হৃদয় এখনও জানেন না তার সেই সফরসঙ্গীদের অন্তিম পরিণতির কথা।
তিনি বর্তমানে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে ২৮ নম্বর নিউরো সার্জারি ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন।
হৃদয় হাটহাজারী থানার আমান বাজার শিকারপুর এলাকার প্রবাসী আব্দুর রহমানের ছেলে। তিনি হাটহাজারীর কেসি শহীদ জিয়াউর রহমান ডিগ্রি কলেজেের এইচএসসি শিক্ষার্থী।
তানভীর হাসান হৃদয় গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা মাইক্রোবাসে চালক ও সহকারীসহ ১৮ জন ছিলাম। আমি আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আমাদের সঙ্গে ৪ জন শিক্ষক, বন্ধু ও কয়েকজন ছোটভাই ছিল। শিক্ষক ও বন্ধুদের কী হয়েছে এখনও জানতে পারিনি।
তিনি আরও বলেন, ঝর্ণা দেখে ফেরার পথে আমাদের মাইক্রোবাসটি দুর্ঘটনায় পড়ে। দুর্ঘটনায় সময় আমি ঘুমে ছিলাম। বিকট আওয়াজে আমার ঘুম ভাঙে। এরপর ভেতর থেকে কিভাবে বের হয়েছি তা জানি না।