৩০ অক্টোবর ২০২৫

ইসলামী ব্যাংক লামা শাখার শুভ উদ্বোধন আগামীকাল

লামা প্রতিনিধি »

গ্রাহক সেবার মান উন্নয়নে লামা বাজারের প্রাণকেন্দ্রে পৌর মার্কেটের ২য় তলায় ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড এর ৩৫৭ তম শাখার উদ্বোধন হতে যাচ্ছে আগামীকাল।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) বেলা ১১ টায় লামা উপজেলা পরিষদ চত্বরে জমকালো এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ইসলামী ব্যাংক লামা শাখা যাত্রা শুরু করবে।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড এর অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ শাব্বির। সকলের উদ্দেশ্য ধন্যবাদ বক্তব্য রাখবেন, ব্যাংকের ফাস্ট অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ও শাখা প্রধান মুহাম্মদ মুনিরুল কবির।

অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত থাকবেন লামা উপজেলা চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল, উপজেলা নির্বাহী অফিসার নূর-এ-জান্নাত রুমি, ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও চট্টগ্রাম দক্ষিণ জোনপ্রধান জি.এম. মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন কাদের, লামা সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার মো. রেজওয়ানুল ইসলাম, লামা পৌরসভার মেয়র মো. জহিরুল ইসলাম, লামা থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) অপ্পেলা রাজু নাহা সহ প্রমূখ। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে লামার সকল স্তরের মানুষকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন ব্যাংক কর্তৃপক্ষ।

পটভূমি

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড বাংলাদেশে ইসলামী ব্যাংকিং ধারার পথিকৃৎ। এটি ইসলামী শরিয়াহ মোতাবেক পরিচালিত দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম ইসলামি ব্যাংক। ব্যাংকটি ১৯৮৩ সালের ১৩ই মার্চ কোম্পানি আইন, ১৯১৩-এর অধীনে একটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। মোট ৩৫৭টি শাখা নিয়ে এই ব্যাংকটি দেশের বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে সর্ববৃহৎ ব্যাংকে পরিণত হয়েছে। এটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মূলধনী প্রতিষ্ঠান। বহুমাত্রিক চেষ্টার ফলস্বরূপ ১৯৮৩ সালের ১৩ মার্চ ঢাকা আন্তর্জাতিক ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড নামে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রথম সুদমুক্ত ব্যাংক প্রতিষ্ঠা লাভ করে। আলহাজ্ব মফিজুর রহমান ২৯ মার্চ পর্যন্ত ব্যাংকের প্রকল্প পরিচালক ছিলেন। এরপর ৩০ মার্চ থেকে এ ব্যাংক ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড নামে কার্যক্রম শুরু করে।

প্রসঙ্গত, সবমিলিয়ে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের যাত্রা শুভ হোক। এগিয়ে যাক ইসলামী ব্যাংক এগিয়ে যাক দেশের অর্থনীতি। এমনটাই কামনা করেছেন লামার সর্বস্তরের মানুষ।

বাংলাধারা/এফএস/টিএম

আরও পড়ুন