বাংলাধারা প্রতিবেদক »
চট্টগ্রামের সবচেয়ে বড় ভোগ্যপণ্যের বাজার খাতুনগঞ্জে কমতে শুরু করেছে পেঁয়াজের দাম। গত এক মাসে চট্টগ্রামের বাজারে কোনো পেঁয়াজ আমদানি না হওয়ায় বাড়তে শুরু করেছিলো পেঁয়াজের দর।
শনিবার (১২ জুন) খাতুনগঞ্জে পেঁয়াজের বড় চালান আসায় নাগালে এসেছে পেঁয়াজের দাম।
খাতুনগঞ্জের বেশ কয়েকটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান বাংলাধারাকে জানায়, খাতুনগঞ্জের বাজারে শনিবার ১১ জুন ভারত থেকে আমদানিকৃত প্রায় ২৬০ মেট্রিকটন পেঁয়াজ আসায় অনকেটা স্থিতিশীল গতিতে ফিরেতে শুরু করেছে পেঁয়াজের বাজার। এছাড়া, মিয়ানমার থেকে আমাদানিকৃত পেঁয়াজ ইতিমধ্যে খাতুনগঞ্জে প্রবেশ করেছে।
গত এক মাস ধরে পেঁয়াজের দর ছিলো অনেকটা উর্ধ্বগতি যেখানে ভারতীয় পেঁয়াজের দর ছিলো ৪৮ থেক ৫২ টাকা সেখানে র্বতমানে সেটি চলছে ৩৩ থেকে ৩৬ টাকায়। এছাড়া মিয়ানমার থেকে আসা পেঁয়াজের দর ছিলো ৩৬ থেকে ৩৮ টাকা সেটির মূল্য বর্তমানে ৩২ থেকে ৩৪ টাকা।
খাতুনগঞ্জের পাইকারী ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান গাউসিয়া ট্রের্ডাসের মালিক মিঠু বাংলাধারাকে জানান, ভারতীয় পেঁয়াজের আমদানি হওয়ায় অনকেটা কমেছে পেঁয়াজের দাম। যদি ভারত থেকে পেয়াঁজ আমদানি না হতো তাহলে পেঁয়াজের দাম শুধু পাইকারি দরে থাকতো ৫০ টাকার উপরে। খাতুনগঞ্জে পেঁয়াজের নিয়মিত ছোট ছোট চালান ঢুকছে ভারত এবং মিয়ানমার থেকে। ফলে পেঁয়াজের দর এখন নিম্নমুখী।
খাতুনগঞ্জে পেঁয়াজের দাম কমে যাওয়ার প্রভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে খুচরামূল্যে বিক্রিত বাজার গুলোতেও। সেখানেও কমতে শুরু করেছে পেঁয়াজের দাম।
বাংলাধারা/এআই













