বাংলাধারা প্রতিবেদন »
গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে নগরীর বৃহত্তম পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জে শুক্কুর আলীর পান-সুপারির গোডাউনে অভিযান চালিয়ে ৮৮ বস্তায় ভরে রাখা প্রায় ১২ টন আদার সন্ধান পান ভ্রাম্যমাণ আদালত। শুক্কুর আলী এইসব আদা শাহ আমানত ট্রেডার্সের জানালে আদার আড়তদার তৈয়ব আলীর কারসাজি ধরা পড়ে।
এ সময় শাহ আমানত ট্রেডার্সের আদা আমদানির কাগজ দেখে ভ্রাম্যমাণ আদালত জানতে পারেন মিয়ানমার থেকে কেজি প্রতি ৮৪ টাকায় কেনা এসব আদা ২৩০-২৫০ টাকায় বিক্রি করছেন আড়তদার তৈয়ব আলী।
তাকে ১ লাখ টাকা জরিমানার পাশাপাশি ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে কেজি প্রতি ১২০ টাকায় এসব আদা পাইকারদের কাছে বিক্রির নির্দেশ দেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. তৌহিদুল ইসলাম জানান, চট্টগ্রামে ৩২ জন আমদানিকারক আড়তদার এবং ব্রোকারদের মধ্যে সিন্ডিকেট করে কেজি প্রতি ৮০-৯০ টাকায় কেনা আদা ২৫০ টাকা পর্যন্ত পাইকারিতে বিক্রি করছেন। যা কোনোভাবেই ১২০ টাকার বেশি হওয়ার কথা না।
তিনি বলেন, অভিযানে আমরা যেটুকু দেখেছি, বাজারে আদার কোনো সংকট নেই। আদা নানা জায়গায় মজুদ করে কৃত্রিম সংকট তৈরির চেষ্টা চলছে। আমরা এটা হতে দেবো না।
বাংলাধারা/এফএস/টিএম













