চবি প্রতিনিধি »
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) প্রশাসনের আরো চার পদধারী ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করেছেন। এর আগে গতকাল একযোগে পদত্যাগ করেন ১৬ জন। সব মিলিয়ে দুদিনে চবি প্রশাসনের ২২ পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন ১৯ জন ব্যক্তি।
সোমবার (১৩ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) কে এম নূর আহমদ বরাবর পদত্যাগপত্র জমা দেন পদত্যাগকারীরা। বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন কে এম নূর আহমদ।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জানান, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া হলের প্রভোস্ট ও পরিবহন দপ্তরের প্রশাসকের দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করেছেন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম। অতীশ দীপঙ্কর হলের প্রভোস্টের পদ ত্যাগ করেছেন ড.সমুন বড়ুয়া ও সহকারী প্রক্টরের পদ থেকে অব্যহতি নিয়েছেন মুহাম্মদ ইয়াকুব। সব মিলিয়ে চার পদ থেকে অব্যহতি নিয়েছেন তিনজন শিক্ষক।
পদত্যাগকারী সবাই তাদের পদত্যাগ পত্রে ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদ থেকে অব্যহতি চেয়েছেন।
প্রসঙ্গত,গতকাল রোববার (১২ মার্চ) একযোগে চবি প্রশাসন থেকে ১৮ পদের ১৬ জন পদত্যাগ করেছেন। তারা হলেন— প্রক্টর অধ্যাপক ড. রবিউল হাসান ভুঁইয়াসহ প্রক্টরিয়াল বডির আরো পাঁচ সদস্য সহকারী প্রক্টর এস এ এম জিয়াউল ইসলাম, ড.শহীদুল ইসলাম,ড. রামেন্দু পারিয়াল, মো. শাহরিয়ার বুলবুল ও গোলাম কুদ্দুস লাবলু, আইকিউএসি অতিরিক্ত পরিচালক ড. মো ওমর ফারুক, শহীদ আব্দুর রব হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. রবিউল হাসান ভুঁইয়া, শাহজালাল হলের আবাসিক শাহরিয়ার বুলবুল তন্ময়, এ এফ রহমান হলের আবাসিক শিক্ষক অনাবিল ইহসান, প্রীতিলতার হলের আবাসিক শিক্ষক ফারজানা আফরিন, শহীদ আব্দুর রব হলের আবাসিক শিক্ষক ড. এইচ এম আব্দুল্লাহ আল মাসুদ ও রমিজ আহমদ, শামসুন্নাহার হলের আবাসিক শিক্ষক সাকিলা তাসমি, খালেদা জিয়া হলের আবাসিক শিক্ষক শাহ আলম, নাসরিন আক্তার ও উম্মে হাবিবা, আলাওল হলের সিনিয়র আবাসিক শিক্ষক ঝুলন ধর।












