বাংলাধারা প্রতিবেদন »
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) নির্বাচনে ৭৩৫টি কেন্দ্রের সবগুলোর নিরাপত্তায় নেওয়া হয়েছে চার স্তরের নিরাপত্তা। এর মধ্যে ৪১০টি কেন্দ্রকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
ভ্রাম্যমাণ আদালতে মাঠে আরো ১৪জন ম্যাজিস্ট্রেট থাকবেন। এছাড়া যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে পুরো শহরের নিরাপত্তায় মাঠে থাকবে র্যাব, পুলিশ, সোয়াট ও কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের প্রায় ১০ হাজার সদস্য। সেইসঙ্গে স্টাইকিং ফোর্স হিসেবে থাকছে বিজিবি।
সূত্র জানায়, নির্বাচনের আগেই হত্যাকাণ্ড ও কয়েকটি ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থী সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের পর ভোটের দিন এ নিরাপত্তার ছক নেয়া হয়েছে।
ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে থাকবে অস্ত্রধারী ছয় পুলিশ সদস্য ও ১২ জন করে আনসার। এছাড়া সাধারণ কেন্দ্রে অস্ত্রধারীসহ চার পুলিশ সদস্য ও ১২ জন করে আনসার সদস্য থাকবে।
কেন্দ্রের বাইরে ও আশেপাশের এলাকায় টহলে থাকবে পুলিশ সাদা পোশাকের পুলিশ ও গোয়েন্দা পুলিশের সদস্যরা তৎপরতা থাকবে। স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে প্রস্তুত থাকবে পুলিশের বিশেষায়িত ইউনিটের বোম ডিসপোজাল ইউনিট, কাউন্টার টেররিজম ইউনিট, সোয়াট, বিজিবি ও র্যাব।
রির্টার্নিং কর্মকর্তা মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান জানান, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য কোনো ছাড় দেয়া হবে না।। কেউ যাতে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটানোর চেষ্টা করতে না পারে এবিষয়ে পুলিশকেও বলা হয়েছে। দোষী হলে তাৎক্ষণিক আইনের আওতায় আনা হবে।
বাংলাধারা/এফএস/এইচএফ