লোকটা মূর্খ
জুমার সকাল থেকেই মানুষের ঢল
 মসজিদে ক্ষমার উদ্ধত দু” হাত,
 ক্ষমা চাইছেন হুইল চেয়ারে এক বৃদ্ধ পুজারী।
 শূন্য হাতে স্ত্রীর হুহু কান্না
 তুমি কোথায়? তুমি কোথায়?
 হায় বন্দুক হাতে লোকটা
 পাগল? শয়তান? নাকি অন্ধ কানা?
 আমরা মসজিদ গির্জায় ক্ষমা প্রার্থনা করি
 জানি তুমি আল্লাহ; ভগবান ঈশ্বর
 কিছুই মানো না ।
 ভলো বেসেই আমরা প্রার্থনা করি
 কালো- ধলো সব এক ঈশ্বরের হাতে
 ভালো বাসায় পুজা করি সংকট সমাধানে
 ঈশ্বর মানি দিনে ও রাতে।
 লোকটা অবশ্যই মূর্খ জ্ঞানহীন পাপী ও বলা যায়
 তা’না হলে তার গুলিতে এতো প্রান মসজিদে হারায়।
নির্জন বেদনা
সেই কবে এক দিন বোশাখে
 বায়েস্কোপ দেখে মুগ্ধ হয়েছিলো চোখ,
 তার পর কেটে গেছে বহু দিন বহু কাল,
 তবু যেন মনেহলো এইতো সে’দিনের সকাল।
 নির্জন বেদনায় কালো রাত্রি
 নামে যদি তবে তাই হোক ।
প্রমিতির খুশিনত আকাশ
বৈশাখে শুকালো নদীর কূল,
 মঙ্গল সোভায় লাগলো হুলু স্থুল ।
 দাঁড়াও, বাবা মেলায় তোমার সাথে আমি ও যাবো।
নকুল বুট, খাজা, আঙ্গুল গজা খাবো।
 ঝড় উঠেছে, মেঘ ছুটেছে, আজ তবে নয়,
 কাল ও পরশু কোন এক দিন নাহয় যাস,
 হাতে বাহারী চুড়ি, চুলেতে ফিতা
 কপালে লাল টিপ প্রমিতির খুশিনত আকাশ।
				












