‘নো ওয়েজ বোর্ড, নো মিডিয়া’ নীতি কার্যকর, সাংবাদিক সুরক্ষা নীতিমালা প্রণয়ন, সাংবাদিকদের সাপ্তাহিক দুই দিন ছুটি, সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা বিরোধী সব কালাকানুন বাতিলসহ গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সাংবাদিকদের সুরক্ষায় ৩৯ দফা দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে)।
শনিবার সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে আয়োজিত সমাবেশে সংগঠনটির মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী এই ৩৯ দফা দাবি উপস্থাপন করেন।
ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে আয়োজিত সমাবেশে বক্তব্য দেন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি হাসান হাফিজ, বিএফইউজের সিনিয়র সহসভাপতি ওবায়দুর রহমান শাহীন, সহসভাপতি খায়রুল বাশার, একেএম মহসিন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক খুরশীদ আলম, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমদ, জাহাঙ্গীর আলম প্রধান, বাছির জামাল, এরফানুল হক নাহিদ, মোরসালিন নোমানী, রফিক মুহাম্মদ, রাশেদুল হক, দিদারুল আলম, সাঈদ খান, আবু বকর, অর্পণা রায়, মোদাব্বের হোসেন, খন্দকার আলমগীর, ডি.এম. অমর, আল আমিন প্রমুখ।
বিএফইউজের ৩৯ দফা দাবিসমূহ:
১. ‘নো ওয়েজ বোর্ড, নো মিডিয়া’ নীতি কার্যকর করতে হবে।
২. অবিলম্বে স্বাধীন ও কার্যকর তথ্য কমিশন গঠন করতে হবে।
৩. প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া, রেডিও, সংবাদ সংস্থা, অনলাইন ও মাল্টিমিডিয়ার জন্য নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠন করতে হবে।
৪. সাংবাদিক সুরক্ষা নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে এবং সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে।
৫. সাংবাদিকদের সাপ্তাহিক ছুটি দুই দিন নির্ধারণ করতে হবে।
৬. সাংবাদিক হত্যা, হয়রানি ও নির্যাতন বন্ধ করতে হবে। সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যাসহ সব হত্যার দ্রুত বিচার সম্পন্ন করতে হবে।
৭. সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতাবিরোধী সব কালাকানুন বাতিল করতে হবে।
৮. সাংবাদিকদের ন্যায্য পাওনা আদায়ের জন্য পৃথক শ্রম আদালত স্থাপন করতে হবে।
৯. সংবাদপত্র, টেলিভিশন, রেডিও, অনলাইনসহ সব মাধ্যমের জন্য ‘সমন্বিত জাতীয় সংবাদমাধ্যম নীতিমালা’ প্রণয়ন করতে হবে।
১০. সব মাধ্যমের জন্য অভিন্ন ওয়েজ বোর্ড করতে হবে।
১১. রাষ্ট্রীয় প্রশাসন ও নীতিনির্ধারণে সাংবাদিক সমাজের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।
১২. কথায় কথায় সাংবাদিকদের চাকরিচ্যুতি বন্ধ ও চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহাল করতে হবে।
১৩. চাকরি থেকে অব্যাহতি নেওয়া বা অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাংবাদিকদের পাওনা ৯০ দিনের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে।
১৪. নিয়োগপত্র ও পরিচয়পত্র ছাড়া কোনো সাংবাদিককে নিয়োগ দেওয়া যাবে না।
১৫. মফস্বলের সাংবাদিকদের সম্মানজনক বেতন দিতে হবে।
১৬. তিন বছর কাজের পর ঢাকার বাইরের সাংবাদিকদের নিজস্ব প্রতিবেদক হিসেবে পদোন্নতি দিতে হবে।
১৭. সরকার ও গণমাধ্যম কর্তৃক সাংবাদিক নিয়োগ নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে।
১৮. প্রতি বছর মুদ্রাস্ফীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বেতন বৃদ্ধি করতে হবে।
১৯. ঝুঁকিপূর্ণ দায়িত্ব পালনে দুর্ঘটনা বীমা, চিকিৎসা বীমা, প্রভিডেন্ট ফান্ড ও গ্র্যাচুইটির ব্যবস্থা করতে হবে।
২০. সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে সংবাদসংক্রান্ত ফৌজদারি মামলা প্রত্যাহার করতে হবে।
২১. গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত করতে আইনি কাঠামো তৈরি করতে হবে।
২২. কোনো গণমাধ্যমকে গোয়েন্দা সংস্থা নির্দেশনা দিতে পারবে না।
২৩. গোয়েন্দা সংস্থা দ্বারা কোনো সংবাদমাধ্যম পরিচালিত হতে পারবে না।
২৪. ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়নের রিপোর্ট প্রতি তিন মাস অন্তর সরকারকে জমা দিতে হবে।
২৫. সাংবাদিক হিসেবে নিয়োগের ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতক হতে হবে এবং প্রারম্ভিক বেতন ৩৫ হাজার টাকা নির্ধারণ করতে হবে।
২৬. রেডিও ও টেলিভিশনের লাইসেন্স প্রদানে বিটিআরসিকে ঢেলে সাজাতে হবে।
২৭. প্রমাণিত অভিযোগ ছাড়া কোনো সাংবাদিককে অবসর দেওয়া যাবে না।
২৮. সাংবাদিকদের নিয়মিত বেতন পরিশোধ করতে হবে।
২৯. সংবাদমাধ্যম নিবন্ধন প্রক্রিয়া অনলাইনভিত্তিক ও স্বচ্ছ করতে হবে।
৩০. সংবাদপত্রের প্রচার সংখ্যা ও বিজ্ঞাপন হারে অনিয়ম রোধ করতে হবে।
৩১. সংবাদমাধ্যমের বিজ্ঞাপন রেট বাড়াতে হবে এবং বাস্তবসম্মত নীতিমালা করতে হবে।
৩২. রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমকে সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত রাখতে হবে, আর বেসরকারি মাধ্যমকে মালিকের প্রভাবমুক্ত করতে হবে।
৩৩. কথায় কথায় সংবাদমাধ্যমের ডিক্লারেশন বাতিল বন্ধ করতে হবে।
৩৪. নির্বাচন কমিশনের প্রণীত সংবাদসংগ্রহ নীতিমালা সংশোধন করতে হবে।
৩৫. নিউজপ্রিন্ট আমদানি শুল্ক ও কর হ্রাস করতে হবে এবং সংবাদপত্রশিল্পকে সেবামূলক শিল্প হিসেবে বিবেচনা করতে হবে।
৩৬. সামগ্রিক মিডিয়াকে শিল্প ঘোষণা করে সরকারি বিজ্ঞাপনের বিল দ্রুত পরিশোধ করতে হবে।
৩৭. সাংবাদিকতার জন্য ভয়হীন পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।
৩৮. রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচনী ইশতেহারে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা রক্ষার প্রতিশ্রুতি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
৩৯. সাংবাদিকরা যেন কোনো পক্ষের চাপ ছাড়াই সত্য প্রকাশ করতে পারেন, সেই পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে।
৩৯ দফা দাবি উপস্থাপন করে কাদের গনি চৌধুরী বলেন,
“আমরা এমন একটি পরিবর্তিত সংবাদমাধ্যম চাই, যেখানে একজন সাংবাদিক কোনো পক্ষের চাপ ছাড়াই ঘটনার গভীরে গিয়ে সত্য তুলে ধরতে পারবেন। যেখানে অনুসন্ধানই হবে সত্যের সমাহার আর দায়িত্ববোধ হবে সাংবাদিকতার মূলশক্তি।”
একই দাবিতে শুক্রবার সারাদেশে সাংবাদিকরাও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন।
দেশব্যাপী সাংবাদিকদের বিক্ষোভ সমাবেশ: ‘নো ওয়েজ বোর্ড, নো মিডিয়া’ নীতি কার্যকরসহ ৩৯ দফা দাবি
‘নো ওয়েজ বোর্ড, নো মিডিয়া’ নীতি কার্যকর, সাংবাদিক সুরক্ষা নীতিমালা প্রণয়ন, সাংবাদিকদের সাপ্তাহিক দুই দিন ছুটি, সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা বিরোধী সব কালাকানুন বাতিলসহ গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সাংবাদিকদের সুরক্ষায় ৩৯ দফা দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে)।
শনিবার সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে আয়োজিত সমাবেশে সংগঠনটির মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী এই ৩৯ দফা দাবি উপস্থাপন করেন।
ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে আয়োজিত সমাবেশে বক্তব্য দেন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি হাসান হাফিজ, বিএফইউজের সিনিয়র সহসভাপতি ওবায়দুর রহমান শাহীন, সহসভাপতি খায়রুল বাশার, একেএম মহসিন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক খুরশীদ আলম, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমদ, জাহাঙ্গীর আলম প্রধান, বাছির জামাল, এরফানুল হক নাহিদ, মোরসালিন নোমানী, রফিক মুহাম্মদ, রাশেদুল হক, দিদারুল আলম, সাঈদ খান, আবু বকর, অর্পণা রায়, মোদাব্বের হোসেন, খন্দকার আলমগীর, ডি.এম. অমর, আল আমিন প্রমুখ।
বিএফইউজের ৩৯ দফা দাবিসমূহ:
১. ‘নো ওয়েজ বোর্ড, নো মিডিয়া’ নীতি কার্যকর করতে হবে।
২. অবিলম্বে স্বাধীন ও কার্যকর তথ্য কমিশন গঠন করতে হবে।
৩. প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া, রেডিও, সংবাদ সংস্থা, অনলাইন ও মাল্টিমিডিয়ার জন্য নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠন করতে হবে।
৪. সাংবাদিক সুরক্ষা নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে এবং সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে।
৫. সাংবাদিকদের সাপ্তাহিক ছুটি দুই দিন নির্ধারণ করতে হবে।
৬. সাংবাদিক হত্যা, হয়রানি ও নির্যাতন বন্ধ করতে হবে। সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যাসহ সব হত্যার দ্রুত বিচার সম্পন্ন করতে হবে।
৭. সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতাবিরোধী সব কালাকানুন বাতিল করতে হবে।
৮. সাংবাদিকদের ন্যায্য পাওনা আদায়ের জন্য পৃথক শ্রম আদালত স্থাপন করতে হবে।
৯. সংবাদপত্র, টেলিভিশন, রেডিও, অনলাইনসহ সব মাধ্যমের জন্য ‘সমন্বিত জাতীয় সংবাদমাধ্যম নীতিমালা’ প্রণয়ন করতে হবে।
১০. সব মাধ্যমের জন্য অভিন্ন ওয়েজ বোর্ড করতে হবে।
১১. রাষ্ট্রীয় প্রশাসন ও নীতিনির্ধারণে সাংবাদিক সমাজের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।
১২. কথায় কথায় সাংবাদিকদের চাকরিচ্যুতি বন্ধ ও চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহাল করতে হবে।
১৩. চাকরি থেকে অব্যাহতি নেওয়া বা অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাংবাদিকদের পাওনা ৯০ দিনের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে।
১৪. নিয়োগপত্র ও পরিচয়পত্র ছাড়া কোনো সাংবাদিককে নিয়োগ দেওয়া যাবে না।
১৫. মফস্বলের সাংবাদিকদের সম্মানজনক বেতন দিতে হবে।
১৬. তিন বছর কাজের পর ঢাকার বাইরের সাংবাদিকদের নিজস্ব প্রতিবেদক হিসেবে পদোন্নতি দিতে হবে।
১৭. সরকার ও গণমাধ্যম কর্তৃক সাংবাদিক নিয়োগ নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে।
১৮. প্রতি বছর মুদ্রাস্ফীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বেতন বৃদ্ধি করতে হবে।
১৯. ঝুঁকিপূর্ণ দায়িত্ব পালনে দুর্ঘটনা বীমা, চিকিৎসা বীমা, প্রভিডেন্ট ফান্ড ও গ্র্যাচুইটির ব্যবস্থা করতে হবে।
২০. সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে সংবাদসংক্রান্ত ফৌজদারি মামলা প্রত্যাহার করতে হবে।
২১. গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত করতে আইনি কাঠামো তৈরি করতে হবে।
২২. কোনো গণমাধ্যমকে গোয়েন্দা সংস্থা নির্দেশনা দিতে পারবে না।
২৩. গোয়েন্দা সংস্থা দ্বারা কোনো সংবাদমাধ্যম পরিচালিত হতে পারবে না।
২৪. ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়নের রিপোর্ট প্রতি তিন মাস অন্তর সরকারকে জমা দিতে হবে।
২৫. সাংবাদিক হিসেবে নিয়োগের ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতক হতে হবে এবং প্রারম্ভিক বেতন ৩৫ হাজার টাকা নির্ধারণ করতে হবে।
২৬. রেডিও ও টেলিভিশনের লাইসেন্স প্রদানে বিটিআরসিকে ঢেলে সাজাতে হবে।
২৭. প্রমাণিত অভিযোগ ছাড়া কোনো সাংবাদিককে অবসর দেওয়া যাবে না।
২৮. সাংবাদিকদের নিয়মিত বেতন পরিশোধ করতে হবে।
২৯. সংবাদমাধ্যম নিবন্ধন প্রক্রিয়া অনলাইনভিত্তিক ও স্বচ্ছ করতে হবে।
৩০. সংবাদপত্রের প্রচার সংখ্যা ও বিজ্ঞাপন হারে অনিয়ম রোধ করতে হবে।
৩১. সংবাদমাধ্যমের বিজ্ঞাপন রেট বাড়াতে হবে এবং বাস্তবসম্মত নীতিমালা করতে হবে।
৩২. রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমকে সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত রাখতে হবে, আর বেসরকারি মাধ্যমকে মালিকের প্রভাবমুক্ত করতে হবে।
৩৩. কথায় কথায় সংবাদমাধ্যমের ডিক্লারেশন বাতিল বন্ধ করতে হবে।
৩৪. নির্বাচন কমিশনের প্রণীত সংবাদসংগ্রহ নীতিমালা সংশোধন করতে হবে।
৩৫. নিউজপ্রিন্ট আমদানি শুল্ক ও কর হ্রাস করতে হবে এবং সংবাদপত্রশিল্পকে সেবামূলক শিল্প হিসেবে বিবেচনা করতে হবে।
৩৬. সামগ্রিক মিডিয়াকে শিল্প ঘোষণা করে সরকারি বিজ্ঞাপনের বিল দ্রুত পরিশোধ করতে হবে।
৩৭. সাংবাদিকতার জন্য ভয়হীন পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।
৩৮. রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচনী ইশতেহারে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা রক্ষার প্রতিশ্রুতি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
৩৯. সাংবাদিকরা যেন কোনো পক্ষের চাপ ছাড়াই সত্য প্রকাশ করতে পারেন, সেই পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে।
৩৯ দফা দাবি উপস্থাপন করে কাদের গনি চৌধুরী বলেন,
“আমরা এমন একটি পরিবর্তিত সংবাদমাধ্যম চাই, যেখানে একজন সাংবাদিক কোনো পক্ষের চাপ ছাড়াই ঘটনার গভীরে গিয়ে সত্য তুলে ধরতে পারবেন। যেখানে অনুসন্ধানই হবে সত্যের সমাহার আর দায়িত্ববোধ হবে সাংবাদিকতার মূলশক্তি।”
একই দাবিতে শুক্রবার সারাদেশে সাংবাদিকরাও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন।
আরও পড়ুন
তারেক রহমানের দরজায় সন্ত্রাসের ইস্যু তুলে মিরসরাইয়ের ৫ প্রার্থীর জরুরি দরখাস্ত
মিরসরাইয়ে বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন
আনোয়ারায় সড়ক প্রকল্পে দেড় হাজার গাছের নিলাম
বিশুদ্ধ পানির সুবিধা থেকে বঞ্চিত মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে জেসিআই চিটাগাং-এর উদ্যোগ ‘জলশিরি’
এ সম্পর্কিত আরও
আনোয়ারায় সাব-রেজিস্টারের বিরুদ্ধে দুর্নীতি-স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ
আনোয়ারায় গরু চুরির চেষ্টায় স্থানীয় জনতার হাতে আটক ২
ফটিকছড়িতে বসতবাড়ি থেকে ৮ লাখ টাকার গাঁজা উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩
বাংলাদেশ-পাকিস্তান জেইসি বৈঠক চলছে
সর্বশেষ
তারেক রহমানের দরজায় সন্ত্রাসের ইস্যু তুলে মিরসরাইয়ের ৫ প্রার্থীর জরুরি দরখাস্ত
মিরসরাইয়ে বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন
আনোয়ারায় সড়ক প্রকল্পে দেড় হাজার গাছের নিলাম
দেশব্যাপী সাংবাদিকদের বিক্ষোভ সমাবেশ: ‘নো ওয়েজ বোর্ড, নো মিডিয়া’ নীতি কার্যকরসহ ৩৯ দফা দাবি
বিশুদ্ধ পানির সুবিধা থেকে বঞ্চিত মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে জেসিআই চিটাগাং-এর উদ্যোগ ‘জলশিরি’