বাংলাধারা প্রতিবেদন »
শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেছেন, মহান মুক্তিযুদ্ধ সহ সব ক্ষেত্রে বাংলাদেশের মানুষ যেমন ধর্ম ব্যবসায়ীদের প্রত্যাখ্যান করেছে তেমনি ভবিষ্যতেও করবে। বাংলাদেশের মানুষ ধর্মভীরু তবে ধর্মান্ধ নয়।
তিনি এক ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে এই সবকথা বলেন। এ সময় তিনি আরও লিখেন জাতির পিতার ভাস্কর্য অপমানিত করার পর থেকে, এদের স্পর্ধার শুরু, এখন ১৭টি লাশের উপরে চলছে এদের “রিফ্রেশমেন্ট” জীবন। আগুন যারা জ্বালিয়েছে, পিতার ছবিতে হাত যারা দিয়েছে, এদের একটা একটা করে ধরে আনা হবে, আইনের সম্মুখীন করা হবে।
নওফেলের ফেসবুক পোস্টে লিখেন, ‘খেলাফতে মজলিশ নামক একটি দলের এক নেতা এই কুলাঙ্গার মামুনুল হকের পক্ষে যেভাবে সাফাই গাইলো, এতে বোঝা যায় দ্বীনে ইসলাম শুধুই এদের বেচে থাকার জন্য একটি মাধ্যম। ধর্ম ব্যবসায়ী গোষ্ঠীর মনে রাখা প্রয়োজন স্বাধীনতা যুদ্ধে এই দেশের জনগন এদের প্রত্যাখ্যান করেছে। এদের ছাড়াই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে, আওয়ামী লীগ সহ প্রগতিশীল শক্তির সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে বাংলাদেশের মানুষ স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছিলো। কিছু এতিম শিশু কে রাখে বলে এরা অনেকের সহানুভূতি পায়। এরা দেশের প্রচলিত সরকার কাঠামো, শিক্ষা ব্যবস্থা, প্রশাসন ও আইনের অধীনে না আসলে, এদের কিভাবে শায়েস্তা করতে হবে তা আমাদের জানা আছে।’
তিনি আরও লিখেন, ‘পিতার ভাস্কর্য অপমানিত করার পর থেকে, এদের স্পর্ধার শুরু, এখন ১৭টি লাশের উপরে চলছে এদের “রিফ্রেশমেন্ট” জীবন। আগুন যারা জ্বালিয়েছে, পিতার ছবিতে হাত যারা দিয়েছে, এদের একটা একটা করে ধরে আনা হবে, আইনের সম্মুখীন করা হবে। সামাজিক, ধর্মীয়, অর্থনৈতিক, সর্ব পর্যায়ে এই কাঠমোল্লা গোষ্ঠীকে প্রতিহত করতে হবে। আওয়ামী লীগ বানের জলে ভেসে আসেনাই। গণতান্ত্রিক সমাজে রাজনীতি করতে চায় করবে, কিন্তু ধর্ম ব্যবসা করে মানুষের ঘরবাড়ি জ্বালানোর পরিনাম এদের বোঝাতে হবে। আগুন সন্ত্রাস করে বিএনপি-জামাত ছাড় পায়নাই, এই ধর্ম ব্যবসায়ীরাও ছাড় পাবেনা। ইনশাল্লাহ।’
বাংলাধারা/এফএস/এআর













