একটা সময় ছিলো যখন বাংলাদেশ দল সম্মানজনক হারের জন্যই মাঠে নামতো। সেসময় এখন বদলেছে। বদলেছে খেলোয়াড়দের আত্নবিশ্বাস আর খেলার ধরণও।
বাংলাদেশ ক্রিকেটের এই অগ্রগতির পেছনে বড় অবদান বাংলার পঞ্চপান্ডবের। আর এই বদলে যাওয়া বাংলাদেশের মূল কারিগর একজন নেতা মাশরাফি।
তামিমের অবসর ইস্যুতে যখন ক্রীড়াঙ্গনে তালমাটাল অবস্থা তখনই বুঝদার বড় ভাইয়ের ভূমিকায় এগিয়ে আসলেন মাশরাফি। বিশ্বকাপের আগ মুহূর্তে তামিমকে ফিরিয়ে মাশারাফি বুঝিয়ে দিয়েছেন ক্রিকেটে তাঁর গুরুত্ব কতোটা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম জুড়েও তাই ম্যাশকে বিসিবি সভাপতি করার দাবি উঠেছে জোরালোভাবে।
তবে এমন দাবি উঠলেও এখনই মাশরাফিকে বিসিবি সভাপতি করার সুযোগ থাকছেনা। এই পদের জন্য বিসিবির নির্দিষ্ট কিছু বিধিবিধান রয়েছে, এজন্য কোনো ক্লাবের সভাপতি থাকতে হবে অথবা বোর্ড পরিচালক বা কাউন্সিলর হয়ে তিন বছর দায়িত্ব পালন করতে হবে।
এছাড়া বর্তমান বিসিবি কাউন্সিলের মেয়াদ শেষ হতেও অনেক দেরি। ৭ অক্টোবর ২০২১ সালে টানা ৪র্থ মেয়াদে বিসিবি সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন নাজমুল হাসান পাপন।
মাশরাফির তেমন অভিজ্ঞতা না থাকলেও ফেসবুকজুড়ে দাবি তুলে চলেছেন ভক্তরা। বিধিবিধানের চেয়ে দেশের ক্রিকেট অনেক বড়, তাই ক্রিকেট বাঁচাতে মাশরাফিকে প্রয়োজন বলছেন সাধারণ দর্শকরা।












