ম্যানগ্রোভ সুন্দরবনে আবারও মাথাচাড়া দিয়েছে দস্যুরা। চাঁদার দাবিতে কয়েক দফা হামলার শিকার হয়েছে বনজীবীরা। মুক্তিপণের দাবিতে অপহরণ করা হয়েছে অনেক জেলেকে। চরম দুশ্চিন্তায় জেলে ও বনজীবীদের পরিবার।
এক সময় ম্যানগ্রোভ সুন্দরবন ছিলো অপহরণ, ডাকাতিস’হ নানা অপরাধের অভয়ারণ্য। ২০১৬’সাল থেকে ২০১৮’সাল পর্যন্ত আত্মসমর্পণ করেছিলো সুন্দরবনের ৩২’টি বাহিনীর প্রধান’সহ ৩২৪’জন দস্যু। সুন্দরবনকে ঘোষণা করা হয় দস্যুমুক্ত। কিন্তু এখন আবার মাথাচাড়া দিয়েছে দস্যুরা। প্রায়ই ঘটছে জেলেদের উপর হামলা এবং অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায়ের ঘটনা।
বঙ্গোপসাগর সংলগ্ন সুন্দরবনের দুবলার চরে দীর্ঘ ৫’মাস ধরে চলে শুটকি প্রক্রিয়াকরনের কার্যক্রম। সেখানে কর্মসংস্থান হয় উপকুলের হাজারও জেলের। সম্প্রতি কমান্ডো স্টাইলে জেলেদের উপর হামলা চালায় দয়াল বাহিনীর সদস্যরা। চেষ্টা করে জিম্মি করার। প্রতিরোধ করে জেলেরা। অস্ত্র’সহ ০৩’জন বনদস্যুকে ধরে কোস্টগার্ড সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করে তারা। ক্ষেপে গিয়ে পরের দির ১৫’জন জেলেকে জিম্মি করে ওই দস্যুরা।
কোস্টেগার্ডের পশ্চিম জোনের লেফটেন্যান্ট কমান্ডার তারেক আহেম্মেদ জানিয়েছেন, সুন্দরবনে অভিযান চালাচ্ছে তাঁরা।
ম্যানগ্রোভ সুন্দরবন বনজিবীদের জন্য নিরাপদ রাখতে আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর জোর তৎপরতা চায় উপকূলবাসী।













