বাংলাধারা প্রতিবেদন »
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে আসন্ন ভর্তি পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী রুম ভাড়া দেয়ার নামে বাড়তি ভাড়া আদায়ের পায়তারা করে আসছিল। এমন সময় ভর্তি পরীক্ষা দিতে আসা অভিভাবক-শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে যাতে বাড়তি রুম ভাড়া আদায় করতে না পারে সে ব্যাপারে যাবতীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে উপজেলা প্রশাসন। এদিকে, মালিকপক্ষ সাশ্রয়ী মূল্যে রুম ভাড়া দেয়ার নামে লিফলেট ছাড়লেও তা অনুসরণ না করে বাড়তি ভাড়া আদায়ের ব্যাপারে প্রশাসনের কাছে অভিযোগ করেছেন এক ভুক্তভোগী।
শনিবার (২৬ অক্টোবর) দুপুরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এমন অভিযোগ পেয়ে সাথে সাথে মালিকপক্ষের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুহুল আমিন।
অভিযোগকারী জানান, হাটহাজারী উপজেলার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় কামালের মালিকানাধীন আলী ফাতেমা হোটেলে রুম ভাড়া নিতে যাই। বোর্ডে লিখা আছে ৫০০ টাকা। অথচ আমার কাছে ৩ হাজার টাকা চেয়েছে মালিকপক্ষ।
তিনি আরো বলেন, মূল্য পরিশোধের রশিদ চাইলে তা দিতে অস্বীকৃতি জানায় তারা।
রুহুল আমিন বাংলাধারাকে জানান, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বাড়তি রুম ভাড়া আদায়ের অভিযোগ পেয়ে হাটহাজারীর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় কামালের মালিকানাধীন আলী ফাতেমা হোটেলে গিয়ে অভিযোগের সত্যতা পাই। ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিষয়ে জানতে পেরে ম্যানেজার হোটেল ছেড়ে পালিয়ে যায়। হোটেল বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।
ভোক্তার অধিকার আদায়ে উপজেলা প্রশাসনের অভিযান চলমান থাকবে বলে জানান তিনি।
বাংলাধারা/এফএস/টিএম













