২৪ অক্টোবর ২০২৫

আইয়ুব বাচ্চুর চলে যাওয়ার চার বছর

বিনোদন ডেস্ক »

কীর্তিমানদের মৃত্যু নেই। তাদের চলে যাওয়া মানে শারীরিক প্রস্থান কেবল। কর্মই তাদের বাঁচিয়ে রাখে অনন্তকাল। তেমনই এক কীর্তিমানের নাম আইয়ুব বাচ্চু। ছিলেন দেশীয় ব্যান্ড সংগীতের এক পুরোধা ব্যক্তিত্ব। দেশীয় ব্যান্ডসঙ্গীতের অন্যতম দিকপাল, গিটার জাদুকর ও এলআরবি’র প্রতিষ্ঠাতা আইয়ুব বাচ্চুর ৪র্থ মৃত্যুবার্ষিকী আজ।

২০১৮ সালের এইদিনে মাত্র ৫৬ বছর বয়সে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন এ কিংবদন্তি। সঙ্গীতের আঙ্গিনায় একাধারে গীতিকার, সুরকার, সঙ্গীত পরিচালক এবং গায়ক হিসেবে জনপ্রিয় তিনি।

রুপালি গিটার ফেলে চলে গেছেন সবার প্রিয় এবি বস, কিন্তু আজও তিনি প্রাণবন্ত হয়ে আছেন ভক্তদের হৃদয়ে। আছেন রোজকার চর্চায়। কয়েকটি প্রজন্মকে গানের বন্ধনে আবদ্ধ করে রেখেছিলেন তিনি।

১৯৬২ সালের ১৬ আগস্ট চট্টগ্রামের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন গিটার লিজেন্ড। মৃত্যুর পর সেই চট্টগ্রামেই তাকে চিরশায়িত করা হয়েছে।

১৯৭৮ সালে ‘ফিলিংস’ ব্যান্ডের মাধ্যমে গানের ভুবনে পথচলা শুরু করেন আইয়ুব বাচ্চু। এরপর ১০ বছর সোলস ব্যান্ডের লিড গিটারিস্ট হিসেবে কাজ করেন। নব্বইয়ের দশকে যাত্রা শুরু হয় ‘ব্যান্ডদল এলআরবি’র। এর দলনেতা ছিলেন তিনি।

প্রসঙ্গত, ‘চলো বদলে যাই,’ ‘হাসতে দেখো,’ ‘এখন অনেক রাত,’ ‘রুপালি গিটার’, ‘মেয়ে’ ‘আমি কষ্ট পেতে ভালোবাসি,’ ‘সুখের এ পৃথিবী,’ ‘ফেরারি মন,’ ‘উড়াল দেবো আকাশে,’ ‘এক আকাশের তারা,’ ‘সেই তারা ভরা রাতে,’ ‘কবিতা,’ ‘আমি তো প্রেমে পড়িনি,’ ‘তিন পুরুষ’সহ অসংখ্য জনপ্রিয় গানের স্রষ্টা আইয়ুব বাচ্চু।

আরও পড়ুন