বিপৎসীমার উপর দিয়ে বইছে যমুনার পানি। এতে করে চলনবিলসহ করতোয়া, ইছামতি, বড়াল, ফুলজোড় ও হুরাসাগর নদীর পানি বেড়ে প্লাবিত হয়েছে নিম্নাঞ্চল। পানি উঠতে শুরু করেছে আশেপাশের এলাকার ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাটসহ ফসলি জমিতেও।
চৌহালী উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা হেকমত আলী জানান, ইতোমধ্যে এ উপজেলার ২ হাজার ১৯০টি পরিবারের অন্তত সাড়ে ৮ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। এসব পরিবারের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। বরাদ্দ পেলে ত্রাণ বিতরণ শুরু করা হবে।
সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, আসামে প্রচুর বৃষ্টিপাতের কারণে যমুনার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। আজ সকালে সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে তবে কাজিপুর পয়েন্টে এখনো বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার নিচে রয়েছে। আগামী ২৪ ঘণ্টা পানি বাড়তে পারে। তবে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলেও এবার ভারী বন্যার আশঙ্কা নেই।













