৫ নভেম্বর ২০২৫

প্রতীক পেয়ে প্রচারণা শুরু প্রার্থীদের

বাংলাধারা প্রতিবেদন »

আসন্ন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র ও কাউন্সিলর পদপ্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ সম্পন্ন হয়েছে। শুরু হয়েছে প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারণা।

আজ সোমবার (৯ মার্চ) সকালে নগরীর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে ৬ জন মেয়র প্রার্থী, ১৬১ জন সাধারণ কাউন্সিলর এবং ৫৬ জন সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর প্রার্থীকে প্রতীক বরাদ্দ দেন রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান।

এর পর থেকেই আনুষ্ঠানিকভাবে প্রচারণা শুরু করেন অনেক প্রার্থী। এ সময় প্রার্থীদের আচরণবিধি মেনে চলার আহ্বান জানান রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান।

দলীয় প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পর আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী এম রেজাউল করিম চৌধুরী গণমাধ্যমকে বলেন, চট্টগ্রামে যেসব মেগা প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে তা জনগণের সামনে তুলে ধরবো এবং উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখবো। চট্টগ্রামকে একটি সুন্দর, নান্দনিক, জঞ্জালমুক্ত শহর হিসেবে গড়ে তুলবো। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমি এ শহরকে এগিয়ে নিয়ে যাবো।

পরে তিনি নগরীর আমানত শাহ’র মাজার জিয়ারত করে বক্সিরহাট, পাথরঘাটা দেওয়ান বাজার এলাকায় গণসংযোগ করেন।

অন্যদিকে দলীয় প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পর বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, ভোটের মাঠে ইসি ও পুলিশ আমাদের সহযোগিতা করবে। ছোট ছোট ব্যানার পোস্টার করার কথা বলা হয়েছে। তাই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমটা কাজে লাগাবো। আমি নগরপিতা নয়, নগরের সেবক হতে চাই।

আওয়ামী লীগ মনোনীত ২৫নং রামপুর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদ প্রার্থী ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক আব্দুস সবুর লিটন প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পর বলেন, আমি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাচ্ছি আওয়ামী লীগ সভাপতি জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি। আমি আশা করব রামপুর ওয়ার্ডের জনগণ আমার ওপর আস্থা ও বিশ্বাস রাখবেন।

লিটন আরও বলেন, নির্বাচনে জয়ী হলে অত্র ওয়ার্ডের উন্নয়নের কাজ দ্রুত বাস্তবায়ন করবো। উল্লেখযোগ্যভাবে বিভিন্ন এলাকায় অবস্থিত বহু পুরাতন রাস্তাকে সংস্কার ও আধুনিকায়ন করে পুরো ২৫নং ওয়ার্ডকে সিসি ক্যামেরা দ্বারা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা করবো। আমার এলাকার মুরব্বিদের সাথে নিয়ে এলাকার ব্যাপক উন্নয়নে ভূমিকা রাখবো।

যারা মেয়র পদে প্রতীক বরাদ্দ পেয়েছেন-

এম রেজাউল করিম চৌধুরী- নৌকা (আওয়ামী লীগ), ডা. শাহাদাত হোসেন- ধানের শীষ (বিএনপি), এম এ মতিন-মোমবাতি (বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট), মো. ওয়াহেদ মুরাদ- চেয়ার (ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ), আবুল মনজুর- আম (ন্যাশনাল পিপলস পার্টি), মো. জান্নাতুল ইসলাম- হাতপাখা (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ)।

কাউন্সিলর প্রার্থীদের মধ্যে সংরক্ষিত আসনে প্রতীক বরাদ্দ পেলেন-

আসন-১ ফেরদৌস বেগম মুন্নী- আনারস, রোকসানা বেগম- হেলিকপ্টার, কাশপিয়া নাহরিন- চশমা, মোবাসশেরা বেগম- বই।

আসন-২ জোবায়রা নারগিস খান- মোবাইল ফোন, রোকেয়া বেগম- আনারস, শামসুন নাহার- আলমারি, সিরাজুন নুর বেগম- হেলিকপ্টার, অশ্রু চৌধুরী- বই, শাহনেওয়াজ চৌধুরী- গ্লাস।

আসন- ৩ জিন্নাতুন নেছা জিনু- গ্লাস, জোহরা বেগম- বই, নুর তাজ বেগম- আনারস, জেসমিন পারভীন জেসি-চশমা।

আসন-৪ আবিদা আজাদ- জিপ গাড়ি ইসমত আরা জেরিন- আনারস সখিনা বেগম-মোবাইল ফোন তসলিমা বেগম-বই নাদিরা সুলতানা-চশমা রাজিয়া সুলতানা- আয়েশা আক্তার- গ্লাস।

আসন-৫ আঞ্জুমান আরা বেগম- লাটিম, মনোয়ারা বেগম- মোবাইল ফোন, রেজিয়া বেগম- আনারস।

আসন-৬ মাহমুদা সুলতানা- মোবাইল ফোন, সালেহা বেগম- স্টীল আলমারি, সাহিদা বেগম পারভীন- বই, শাহীন আক্তার রুজি- আনারস, শামীমা নাছরিন- গ্লাস।

আসন-৭ আঞ্জুমান আরা বেগম- আনারস, চৈতি বসু মল্লিক- বই, রুমকি সেন গুপ্ত-হেলিকপ্টার, পারভীন আক্তার- চশমা।

আসন-৮ আরজুন নাহার মান্না- গ্লাস, নিলু নাগ- মোবাইল ফোন, অংকী দাশ- বই, আলতাজ বেগম মুন্নি- চশমা, জিন্নাত সুলতানা- আনারস।

আসন-৯ খালেদা বোরহান- মোবাইল ফোন, গুলজার বেগম রুবি- আনারস, জাহেদা বেগম- স্টিল আলমারি, ফারহানা জাবেদ- বই।

আসন-১০ জেসমিনা খানম- আনারস, রাধারানী দেবী- বই, হরে আরা বেগম- মোবাইল ফোন, সুপ্তি জলাপাত্র- চশমা।

আসন-১১ কামরুন নাহার লিজা- স্টিল আলমারি, বিবি মরিয়ম- চশমা, মিসেস ফেরদৌসি আকবর- বই, জিন্নাত আরা বেগম- আনারস।

আসন-১২ আফরোজা জহুর-গ্লাস, শাহেদা খানম- আনারস।

আসন- ১৩ লুৎফুন্নেসা দোভাষ বেবী- গ্লাস, নন্দিতা দাস গুপ্তা- চশমা, মনোয়ারা বেগম- আনারস।

আসন-১৪ জাহিদা হোসেন- আনারস, সাহানুর বেগম- গ্লাস।

কাউন্সিলর প্রার্থীদের মধ্যে সাধারণ আসনে প্রতীক বরাদ্দ পেলেন-

আসন-১ আহমদ নুর- ঠেলাগাড়ি, কাজল নাগ- লাটিম, মো. ইকবাল হোসেন- রেডিও, মো. ইলিয়াস- টিফিন ক্যারিয়ার, মো. সিরাজুল ইসলাম- মিষ্টি কুমড়া, গাজী মো. শফিউল আজিম- ঘুড়ি, তওফিক আহম্মেদ চৌধুরী- ঝুড়ি।

আসন-২ মো. গিয়াস উদ্দিন ভুঁইয়া- ঠেলাগাড়ি, শাহেদ ইকবাল বাবু- ঝুড়ি, ইয়াকুব চৌধুরী- এয়ার কন্ডিশনার।

আসন-৩ মো. আবুল কালাম- করাত, মো. ইকবাল- টিফিন ক্যারিয়ার, মো. সেলিম উদ্দিন- ঘুড়ি, কপিল উদ্দিন খান- ট্রাক্টর, মো. মোরশেদ হোসেন- লাটিম, শফিকুল ইসলাম- মিষ্টি কুমড়া, মো. ইলিয়াস আহমেদ লেদু- ঝুড়ি, জসিম উদ্দিন- কাঁটাচামচ, মো. আমির হোসেন- রেডিও, মো. ইলিয়াস- ঠেলাগাড়ি।

আসন- ৪ জাহেদ গিয়াস উদ্দিন আহম্মেদ- লাটিম, মো. ইহসারুল হক- ঘুড়ি, মো. আনিসুর রহমান- রেডিও, মাহবুবুল আলম- মিষ্টি কুমড়া, নাসির উদ্দিন- এয়ারকন্ডিশনার, মো. ইউসুফ- ঝুড়ি, সাইফুদ্দিন খালেক- টিফিন ক্যারিয়ার।

আসন-৫ মো রাশেদুল ইসলাম- বেড মিন্টন, মো আইয়ুব আলী চৌধুরী- ঠেলাগাড়ি, মো. আজম- মিষ্টি কুমড়া, মো ইব্রাহিম হোসেন- লাটিম, কাজী মোহাম্মদ নুরুল আমিন- ঘুড়ি।

আসন-৬ এম আশরাফুল আলম- রেডিও, মো. হাসান লিটন- ঘুড়ি।

আসন-৮ মো. মহসীন- টিফিন ক্যারিয়ার, হাসান চৌধুরী- রেডিও, আবুল হাসান সুমন- ঘুড়ি, মো. মোরশেদ আলম- লাটিম।

আসন-৯ মো. ফজলে আজিম দুলাল- ঘুড়ি, নুরুল আবছার মিয়া- রেডিও, আবদুস সাত্তার- লাটিম, মো. জহিরুল আলম জসিম- মিষ্টি কুমড়া।

আসন-১০ নিছার উদ্দিন আহম্মেদ-মিষ্টি কুমড়া, মো. রফিক উদ্দিন- ঘুড়ি, মনোয়ার হোসেন- লাটিম।

আসন-১১ খন্দকার এনামুল হক- মিষ্টি কুমড়া, মো. ইসমাইল- টিফিন ক্যারিয়ার, নুর ইসলাম- রেডিও, মোরশেদ আক্তার চৌধুরী- ঘুড়ি, সোহরাব হোসেন চৌধুরী- লাটিম, নুরুল হুদা- ঠেলাগাড়ি।

আসন-১২ মো. আসলাম হোসেন- মিষ্টি কুমড়া, মো. নুরুল আমিন- রেডিও, শামছুল আলম- ঘুড়ি, সাবের হোসেন- ঠেলাগাড়ি, সাইফুল আলম- টিফিন ক্যারিয়ার।

আসন-১৩ কাজী অতুলুজামান- টিফিন ক্যারিয়ার, মো. ওয়াসিম উদ্দিন চৌধুরী- লাটিম, মাহমুদুর রহমান- রেডিও, জাহাঙ্গীর আলম- ঘুড়ি।

আসন-১৪ আবুল হাসনাত মো. বেলাল- ঘুড়ি, আবদুল হালিম- রেডিও, আবুল ফজল কবির- লাটিম।

আসন-১৫ মো. গিয়াস উদ্দিন- ঘুড়ি, সাহেব উদ্দিন রাশেদ- মিষ্টি কুমড়া।

আসন-১৬ এ কে এম সালাউদ্দিন কাউছার লাভু- ঘুড়ি, মো. নুর মোস্তফা টিনু- মিষ্টি কুমড়া, মো. দেলোয়ার হোসেন- রেডিও।

আসন-১৭ এ কে এম আরিফুল ইসলাম- মিষ্টি কুমড়া, মো. শোয়েব- রেডিও।

আসন- ১৮ মো. হারুনুর রশিদ- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন।

আসন-১৯ আজিজুর রহমান- ঘুড়ি, আলহাজ্ব মো. ইয়াছিন চৌধুরী- টিফিন ক্যারিয়ার, নুরুল আলম- মিষ্টি কুমড়া, এস এম দিদারুল আলম- লাটিম।

আসন-২০ চৌধুরী হাসনী- ঠেলাগাড়ি, মো. রফিক- ঘুড়ি, ইয়াকুব আলী- মিষ্টি কুমড়া।

আসন-২১ আবু মো. মহসিন চৌধুরী- মিষ্টি কুমড়া, শৈবাল লাশ সুমন- ঠেলাগাড়ি।

আসন-২২ আলহাজ্ব আব্দুল মালেক- মোবাইল ফোন, সলিমুল্লাহ- ঘুড়ি, সাব্বির চৌধুরী-লাটিম।

আসন-২৩ মো. জাভেদ- মিষ্টি কুমড়া, মো. মহসিন- ঘুড়ি।

আসন-২৪ নাজমুল হক ডিউক- ঠেলাগাড়ি, এস এম ফরিদুল ইসলাম- বেড মিন্টন, মো. রকিবুল আমিন- ঘুড়ি, মো. রাশেদুল ইসলাম- লাটিম, জাভেদ নজরুল ইসলাম- টিফিন ক্যারিয়ার।

আসন-২৫ আবদুস সবুর লিটন- টিফিন বক্স, এস এম এরশাদ উল্লাহ- ঘুড়ি, শহীদ মোহাম্মদ সোহরাব- মিষ্টি কুমড়া।

আসন-২৬ মো. মহসীন আলী- মিষ্টি কুমড়া, নাঈম উদ্দিন- বেড মিন্টন, আবুল হাসেম-লাটিম, আজিজুর রহমান বাবু- ঝুড়ি, ইমতিয়াজ সবুজ- টিফিন ক্যারিয়ার, মো. ইলিয়াস- ঘুড়ি।

আসন-২৭ এস এম সোহেল- ঘুড়ি, মো. সিকান্দার- টিফিন ক্যারিয়ার, মো, ইসকান্দার মির্জা- রেডিও, শেখ জফরুল হায়দার চৌধুরী- লটিম।

আসন-২৮ এ বি এম মোস্তফা কামাল- ঘুড়ি, নজরুল ইসলাম বাহাদুর- রেডিও, মো. মনিরুল্লাহ- মিষ্টি কুমড়া, মো. আবদুল কাদের- বেড মিন্টন, জামাল উদ্দিন জসিম- লাটিম।

আসন- ২৯ গোলাম মোহাম্মদ জুবায়ের- রেডিও, মো. সালাউদ্দীন- মিষ্টি কুমড়া, আজিজুর রশিদ- ঝুড়ি, মো. সাজ্জাদ হোসেন- ঘুড়ি।

আসন- ৩০ জহির উদ্দিন- মিষ্টি কুমড়া, আতাউর রহমান- লাটিম, হাবিবুর রহমান- রেডিও, আতাউল্লাহ- ঘুড়ি।

আসন- ৩১ তারেক সোলায়মান সেলিম- ঘুড়ি, হানিফ ভুঁইয়া- ঠেলাগাড়ি, মো. আবদুস সালাম- লাঠি, দিদারুল আলম- রেডিও।

আসন- ৩২ জহুর লাল হাজারী- মিষ্টি কুমড়া, সুজিত সরকার- ঝুড়ি, নোমান টিটু- লাটিম, নুর মোহাম্মদ লেদু- ঘুড়ি।

আসন- ৩৩ হাসান মুরাদ বিপ্লব- মিষ্টি কুমড়া, মো. সালাউদ্দিন- ঘুড়ি, এইচ এম হোসাইনুর রশিদ- লাটিম, সাদিকুর রহমান- ঠেলাগাড়ি।

আসন- ৩৪ অনুপ বিশ্বাস- মিষ্টি কুমড়া, মো. দিদারুল আলম- বেড মিন্টান, পুলক খাস্তগীর- ঠেলাগাড়ি, বিজয় কৃষ্ণ দাস- ঘুড়ি, মো. ইসমাইল- লাটিম।

আসন-৩৫ হাজী নুরুল হক- ঘুড়ি, আলহাজ্ব তারিক আহমেদ- মিষ্টি কুমড়া।

আসন- ৩৬ মো. মোরশেদ আলী- লাটিম, মো. হারুন- টিফিন ক্যারিয়ার, মো. সাকির- বেড মিন্টন, মো. সাইফুল আলম চৌধুরী- রেডিও, জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী- ঘুড়ি।

আসন- ৩৭ মো. এনামুল হক- রেডিও, মো. হোসেন মুরাদ- লাটিম, মো. ইবনে মবিন ফারুক- মিষ্টি কুমড়া।

আসন- ৩৮ গোলাম মোহাম্মদ চৌধুরী- ঠেলাগাড়ি, হানিফ সওদাগর- মিষ্টি কুমড়া।

আসন-৩৯ জিয়াউল হক সুমন- লাটিম, সরফরাজ কাদের- রেডিও।

আসন-৪০ আবদুল বারেক- ঠেলাগাড়ি, জয়নাল আবেদিন- টিফিন ক্যারিয়ার, মো. হারুণ- ঘুড়ি, ফরিদুল আলম- লাটিম।

আসন-৪১ নুরুল আবছার- ঠেলাগাড়ি, মো. ফজল করিম- রেডিও, মো. মঞ্জুর আলম- লাটিম, মো. আব্দুর রহিম- ঝুড়ি, মো. নুরুল আবছার- মিষ্টি কুমড়া, মো. রফিক- টিফিন ক্যারিয়ার, মো. আলমগীর- বেড মিন্টন।

প্রসঙ্গত, আগামী ২৯ মার্চ চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ভোট অনুষ্ঠিত হবে। ৪১টি সাধারণ ওয়ার্ডের মধ্যে এবার কাউন্সিলর পদে প্রতীক বরাদ্দ পেয়েছেন ১৬১ জন। আর ১৪ টি সংরক্ষিত নারী ওয়ার্ডে প্রতীক পেয়েছেন ৫৬ জন।

বাংলাধারা/এফএস/টিএম/এএ

আরও পড়ুন

এ সম্পর্কিত আরও

সর্বশেষ