বাংলাধারা ডেস্ক»
ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব গোপন করায় সাকিব আল হাসানকে দুই বছরের জন্য সব ধরনের ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধ করে আইসিসি। এর মধ্যে এ বছর স্থগিত নিষেধাজ্ঞা। ফলে এই নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ শেষ হবে আসছে অক্টোবরের ২৯ তারিখ। তিনটি টেস্ট খেলতে বাংলাদেশ দল তখন শ্রীলঙ্কায় অবস্থান করবে।
নিষেধাজ্ঞা শেষ হলেই কী সাকিব খেলতে পারবেন? এমন প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে দেশের ক্রিকেট মহলে। বাংলাদেশ ক্রিকেটের মতো অধীর আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু এখন সাকিব আল হাসান। কেন না, অক্টোবরের ২৪ তারিখ থেকেই শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজ।
টাইগারদের শ্রীলঙ্কা সফরে যোগ হবার কথা তিনটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচও। যদিও এই সিরিজটি এখনও নিশ্চিত করেনি দুই দেশের ক্রিকেট বোর্ড।
লঙ্গার ভার্শনে এখনই সাকিবের ফেরার আশা না করলেও টি-টোয়েন্টিতে ফেরার আশা করাই যায়। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) প্রধান জানিয়েছেন, যেদিন থেকে নিষেধাজ্ঞা উঠে যাবে সেদিন থেকেই খেলতে পারবে। সাকিব।
‘সাকিবের সঙ্গে কি কথা হলো সেটা বলবো না। তবে যখনই তার নিষেধাজ্ঞা উঠে যাবে তারপরই সে খেলতে পারবে। তখন থেকেই সে অ্যাভেলএভল। আমরা সবাই অধীর আগ্রহে বসে আছি সে কবে ফিরবে।’
সাকিবের শ্রীলঙ্কা সফর দিয়েই প্রত্যাবর্তনের আশা করছেন বিসিবি প্রধান তবে এর জন্য আছে শর্ত।
‘ফেরার সঙ্গে তার ফিটনেস এবং প্রস্তুতির ব্যাপার আছে। সেজন্য ও ওর মতো করে অনুশীলন করবে। এ মাসেই সে চলে আসবে এবং অনুশীলন করবে। আশা করছি সে ফিট থাকবে, সবই থাকবে এবং আমাদের সঙ্গে শ্রীলঙ্কায় জয়েন করতে পারবে এবং খেলতে পারবে।’
পাপন আরও বলেন, ‘আমরা এখন থেকেই তাকে দেখব। আমাদের কোনো ফিজিও ওয়ান টু ওয়ান তাকে দেখতে পারবে। আমরা তার ফিটনেস টেস্টও নেব। ও আগে চলে গেলে আমরা সেখানে তার অ্যাসেস করত পারি। হঠাৎ করে গিয়েই তো খেলতে পারবে না।’
বাংলাধারা/এফএস/টিএম /ইরা













