বাংলাধারা প্রতিবেদন »
কারিতাস চট্টগ্রাম অঞ্চলের অধীনে স্মাইল প্রকল্প মাদারবাড়ী ডিআইসির উদ্যোগে কারিতাস নেটওয়ার্কিং ফোরাম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (২১ অক্টোবর) সকাল ১০টায় মাদারবাড়ী ড্রপ ইন সেন্টার কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে সেন্ট্রাল পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের উপাধ্যক্ষ মুকুল কান্তি দাসের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপপরিদর্শক আব্দুল মতিন।
সভায় নেটওয়ার্কিং ফোরামের উদ্দেশ্য ও কার্যকারিতা নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করেন কারিতাস চট্টগ্রাম অঞ্চলের স্মাইল প্রকল্পের কর্মসূচি কর্মকর্তা মো. এমদাদুল ইসলাম চৌধুরী।
জুনিয়র কর্মসূচি কর্মকর্তা দেবব্রত পালের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন ডিআইসি ইনর্চাজ সুরেশ দাস, কদমতলী আবেদীয়া আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফাতেমা জান্নাত, আশার আলো সোসাইটির বিভাগীয় সমন্বযকারী মো. হাফিজ আহমেদ, ইলমা’র প্রজেক্ট অফিসার মো. ফোরকান, মমতা সুপারভাইজার মো. মিজানুর রহমান, ব্লাস্ট প্যারালিগ্যালের প্রতিনিধি মো. নাছির আহমেদ, চটগ্রাম সিটি করপোরেশনের ইপিআই টেকনেশিয়ান পাপড়ি সিংহ, সিলেট যুব একাডেমির ডিআইসি কো-অর্ডিনেটর কান্তি চৌধুরী, পিএসটিসি এরিয়া কো-অর্ডিনেটর মো. নাজমুল হক, সাজেদা ফাউন্ডেশনের ম্যানেজার মো. জিয়াউর রহমান, মাদারবাড়ী জামে মসজিদের ইমাম মো. রবিউল আলম, পশ্চিম মাদারবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক মো. ইউনুছ, ঘাসফুল কর্মসূচি সমন্বয়কারী মো. সিরাজুল ইসলাম এবং গণমাধ্যমকর্মী কাঞ্চন মহাজন প্রমুখ।
সভায় বক্তারা বলেন, একার পক্ষে মাদক প্রতিরোধ করা সম্ভব নয়। কোন দৃষ্টান্তমূলক সামাজিক কাজ একার পক্ষে অসম্ভব। তাই সকলে এক সাথে গণসচেতনতা গড়ে তুলতে হবে। যাতে করে এলাকার জনগণ আরো জাগ্রত হয় এবং মাদকের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। কোন মানুষকে জোর করে মাদকাসক্তি থেকে দূরে সরানো যায় না। তাছাড়া ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে মাদকের কুফল সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির উদ্যোগ গ্রহণ করা জরুরি।
বক্তারা আরও বলেন, একটি পরিবার ধ্বংসের জন্য একজন মাদকাসক্ত ব্যক্তিই যথেষ্ট। যারা মাদকে আসক্ত হয়নি তাদেরকে সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কাজে সম্পৃক্ত করতে হবে।
বাংলাধারা/এফএস/এএ













