বিশ্বজিৎ ঘোষ »
করোনা মহামারী রোধে সরকারী ঘোষণা অনুযায়ী চট্টগ্রামের প্রধাণ বিনোদন পার্ক পহেলা এপ্রিল থেকেই বন্ধ। এরপর মহামারী ছড়িয়ে পড়ার আশংকায় সারা দেশে লকডাউনের ফলে সরকারী নির্দেশনা মেনে বিনোকেন্দ্রগুলো বন্ধ রয়েছে।
ইতিমধ্যে সকল মানুষের কর্মসংস্থান ও সার্বিক অর্থনীতি বিবেচনা করে কতৃপর্ক্ষ কিছু কিছু গুরুত্বপূর্ণ সেক্টরে শর্ত আরোপ করে লকডাউন শিথীল করে যার ফলে সামগ্রীকভাবে মানুষের চলাচল বাড়লেও করোনা বিস্তারের হার কমেও এসেছে।
সামনে ঈদ এটাই পর্যটন ব্যবসার মূল সময় বিবেচিত হয়। বিগত বছরে লকডাউনে বিনোদনকেন্দ্র গুলো প্রায় ছয় মাস বন্ধ ছিলো। এ সময় বিশার অংকের ক্ষতির সম্মুখীন হয়। বিগত বছরে লকডাউনের শেষে পার্কগুলো ( ফয়’স লেক কমপ্লেক্স) সরকারী স্বাস্থ্যবিধি মেনে খুলেছিলো। এর ফলে মানুষ দীর্ঘদিন ঘরে বসে কাটানোর পর একটু স্বস্থি নিয়ে বের হতে পেরেছে। এ মুহূর্তে সরকারের কাছে আবেদন সরকারী স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিনোদন পার্কগুলো খোলার পথ পরিসর করা যেন বিনোদন পার্ক প্রতিষ্ঠান গুলো টিকে থাকতে পারে এবং সকলের কর্মসংস্থানে ব্যাঘাত না ঘটে। সর্বোপরি স্বাস্থ্যবিধি মেনে পার্ক চালুর অনুমতি প্রার্থনা।

উল্লেখ্য, ফয়’স লেক কমপ্লেক্সের বর্তমান সময়ে বেতন কর্মীখরচ নিরাপত্তা ও মেইনটেন্স বাবদ মাসে প্রায় খরচ ৪৫ লক্ষ টাকা। ঈদ উপলক্ষে বোনাস সহ এ খরচ বেড়ে ৬৫ লক্ষ টাকার কাছাকাছি। যা প্রতিষ্ঠানের অস্তিত্ব সংকটের মুখে ফেলেছে।
লেখক: বিশ্বজিৎ ঘোষ, ডেপুটি ম্যানেজার মার্কেটিং, ফয়’স লেক এ্যামিুজমেন্ট পার্ক।
বাংলাধারা/এফএস/এআর













