বাংলাধারা প্রতিবেদক»
মিরসরাইয়ে ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আবার জমে উঠেছে প্রচারণা। মিরসরাইয়ের ১৬ ইউনিয়নের ১৩টিতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত ১৩ জন প্রার্থী।তবে ইউপি সদস্য পদের লড়াই ১৬ ইউনিয়নে ফিরে এসেছে নির্বাচনী আমেজ।
অনেক সাবেক ছাত্রনেতারা লড়ছেন এসব ইউপি সদস্য পদে। মিরসরাইয়ের জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ড থেকে ইউপি সদস্য পদে প্রথমবারের মতো প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন সাবেক ছাত্রনেতা মোহাম্মদ রিয়াজ উদ্দিন। ২০০১ সালে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে হাতেখড়ি হয় সাবেক এই ছাত্রনেতার। রাজনৈতিক জীবনে কপালে ঠাঁই হয়েছিলো মিরসরাই উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য পদে। এরপর দীর্ঘদিন থেকে যান না পাওয়ার খাতায়। ইউপি নির্বাচনে এবার জনগণের ভোটে ইউপি সদস্য পদে নির্বাচিত হতে চান এই নেতা।মিরসরাইয়ের আওয়ামী লীগের আতুঁড়ঘর খ্যাত ইউনিয়ন বলা হয় জোরারগঞ্জকে। এই ইউনিয়নে ২০০৩ পরবর্তী সময়ে অনেক ছাত্রনেতাদের রাজনীতির হাতেখড়ি হয় রিয়াজ উদ্দিনের হাত ধরে।ছাত্ররাজনীতির পর নিজেকে সম্পৃক্ত করেছেন যুবলীগের রাজনীতির সাথে। রাজনীতির রোষানলে পড়ে নামের সাথে যুক্ত হয়নি আর কোনো পদপদবী। তবে বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ডে সরব উপস্থিতির কারণে ধীরে ধীরে হয়ে ওঠেন নিজ এলাকার মানুষের কাছে প্রিয় মুখ।মানুষের মাঝে বেঁচে থাকতে এবং নিজ এলাকার মানুষের সেবায় নিয়োজিত থাকতে ইউপি সদস্য পদে প্রার্থী হয়েছেন তিনি।
আগামী ১১ নভেম্বর ইউনিয়ন পরিষদ নিবার্চনে জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড মধ্যম সোনাপাহাড় এলাকার মানুষের জনপ্রতিনিধি হিসেবে তালা প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তিনি।
এই বিষয়ে স্থানীয়রা জানান,যিনি এলাকার মানুষের সুখে দুখে থাকবেন এবং ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করতে পারবেন তিনি আমাদের ইউপি সদস্য নির্বাচিত হবেন।
বাংলাধারা/এফএস/এফএস













