লাইসেন্স বিধিমালা সংশোধনসহ আরও নানা দাবি আদায়ের জন্য ধর্মঘট পালন করবে দেশের সব শুল্ক স্টেশনের সিএন্ডএফ এজেন্টরা।
বাংলাদেশ কাস্টমস ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরওয়ার্ডিং এজেন্ট এসোসিয়েশনের উদ্যোগে ২৮ ও ২৯ জুন চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসসহ দেশের সব কাস্টম হাউসে ধর্মঘট পালন করবে সিএন্ডএফ এজেন্টরা।
এর আগে গত ৭ জুন একই দাবিতে দেশের সব শুল্ক স্টেশনে ধর্মঘট পালন করে কাস্টমস ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরওয়ার্ডিং এজেন্টরা।
তারও আগে গত ১৮ মে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে ২৫০ টি সিএন্ডএফ এজেন্টের লাইন্সেস নবায়ন করায় দিনব্যাপী ধর্মঘট পালন করে চট্টগ্রাম সিএন্ডএফ এসোসিয়েশন।
বাংলাদেশ কাস্টমস ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরওয়ার্ডিং এসোসিয়েশন সূত্র জানায়, শনিবার (২৫ জুন) সভায় টানা দু’দিন ধর্মঘট পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এছাড়া দেশের সকল শুল্ক স্টেশনে কর্মরত সিএন্ডএফ এসোসিয়েশনদের মাঝে ধর্মঘট সংক্রান্ত চিঠি প্রেরণ করা হয়।
চিঠিতে বলা হয়, লাইসেন্সিং ও অন্যান্য বিধিমালা সংশোধনের দাবিতে ১৩ জুন এনআরবিকে চিঠি দেওয়া হলেও কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
চট্টগ্রাম সিএন্ডএফ এসোসিয়শনের সাধারণ সম্পাদক কাজী মাহমুদ ইমাম বিলু জানান, কাস্টমস লাইন্সেসিং নিয়ম পরিবর্তনের একাধিকবার আন্দোলন করা হলেও এটির কোনো সুফল পায়নি কাস্টমস সিএন্ডএফ এজেন্টরা। এছাড়া এই সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব এনবিআরকে পাঠানো হলেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি বলে তিনি জানান।
দেশের ৪২টি কাস্টমস হাউসের ছোট-বড় ১০ হাজার সিএন্ডএফ এজেন্ট অংশ গ্রহণ করবে।
টানা দুই দিনেরর এই ধর্মঘটে প্রায় শতকোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হবে।













