বাংলাধারা প্রতিবেদন »
ঈদকে সামনে রেখে হয়ে থাকে মোটা অংকের লেনদেন ও ব্যবসা বাণিজ্য। কিন্তু মুখ থুবড়ে পড়ার পথে এই অর্থনীতি। ঈদ সামনে রেখে প্রায় আশি হাজার কোটি টাকার লেনদেন এখন অনিশ্চিত। হাজার কোটি টাকার পণ্য তৈরি করে মহাবিপাকে পাইকারি ব্যবসায়ীরা। সীমিত পরিসরে হলেও মার্কেট খুলে দেয়ার দাবি তুলেছেন অনেকেই।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বছরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন এই সময়ে ব্যবসায়ীদের পাশে থাকতে হবে সরকারকে। রাজধানীর সবচেয়ে বড় পাইকারি কাপড়ের বাজার পুরান ঢাকার ইসলামপুর। এখান থেকে হাজার রকমের পোশাক চলে যায় সারাদেশে। স্বাভাবিক সময়ে যেখানে তিল ধারনের ঠাই মেলেনা সেখানে এখন নিথর নিরবতা।
পাশাপাশি ভীষণ কষ্টে এখানকার প্রায় ৩০ হাজার শ্রমিক। ছোট বড় কারখানাগুলোয় ঘুরছে না মেশিনের চাকা। নেই শ্রমিকের ঘাম ঝরানো পরিশ্রম। যেসব উদ্যোক্তা নিজের দেশের পোশাক তৈরিতে বিনিয়োগ করেছেন তারা এখন মহাবিপাকে। প্রায় ২৫ লাখ দোকান মালিক, তাদের পরিবার ও কর্মচারিদের বাঁচাতে তাইতো চেয়ে প্রনোদণার দিকে।
দীর্ঘ লকডাইনের কবলে পড়ে বন্ধ সব দোকানপাট। পাইকারি ব্যবসায়ীরা সারা বছরের প্রায় আশি শতাংশ বিক্রি করেন রোজার ঈদের সময়ে। বিভিন্ন হিসেবে জানা যায়, ৬০ থেকে ৮০ হাজার কোটি টাকার লেনদেন হয় এই সময়ে। এরই মধ্যে বিনিয়োগও করেছেন তারা। করোনা ভাইরাস যাদের জন্য নিয়ে এসেছে অশনি সংকেত।
বাংলাধারা/এফএস/টিএম













